Wednesday, April 5
Tuesday, April 4
Saturday, April 1
Friday, March 31
Wednesday, March 29
Monday, March 27
Top 10 Cycling Cities in the United States
united states of america (country), seattle, san francisco, portland, new york, minneapolis, madison, greenville, chicago, boulder, austin, plco, pnr, cnr, sec-top-10, o15, bicycle (product category), bikes, cycling tips, gcn cycling, cyclist, road bike, bike, cycling, sports, global cycling network, gcn
Friday, March 24
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে UC browser থেকে জিতে নিন 5000 টাকা পুরুষ্কার। তাই কনটেষ্ট শেষ হওয়ার আগে এখুনি জিতে নিন ৫০০০ টাকা।
প্রিয়,বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো থাকেন Techtunes এর পক্ষ থেকে এই কামনা রইলো।
সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে UC browser থেকে জিতে নিন 5000 টাকা পুরুষ্কার। তাই কনটেষ্ট শেষ হওয়ার আগে এখুনি জিতে নিন।
এর আগে অনেক Uc Browser থেকে পুরস্কার নিয়েছেন। আমি নিজেও পেয়েছি। তাই এইবারের টা মিস করবেন না আশা করি। তো এজন্য আপনার যা করতে হবে তা হল।
সর্বশেষ ভার্সন এর Uc Browser লাগবে। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড/আপডেট করে নিন
এখন UC Browser চালু করে। নিচের লিংকে যানঃ
এখানে ক্লিক করুন।
এখানে ক্লিক করুন।
তারপর এই গেইম পেজে আসার পর Enter Codeঅপশনে গিয়ে প্রথম বক্সে এই 1035103 কোডটি বসান এবং দ্বিতীয় বক্সে আপনার নাম দিন। এবার Submit ক্লিক করুন।
1035103 এই কোডটি না বসালে টাকা পাবেন না। (আবারো বলছি এই কোড টি অবশই দিবেন)
কোডটি প্রবেশ করালে আপনার ক্যাশবার সামনের দিকে অগ্রসর হবে।
পর্যাপ্ত সংখ্যক বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানানোর পরে আপনি ৫০০০ টাকা পাবেন এবং এরপর টাকা পাঠানোর জন্য আপনার থেকে বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হবে।
অফারটির রুলস সমূহ:
কি পুরস্কার দেয়া হবে?
১. প্রতিজন বিজয়ী পাবেন ৫০০০ টাকা বিকাশ
২. আপনার অবশ্যই একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং পুরুস্কারের টাকা উত্তোলন ফি আপনাকে বহন করতে হবে।
কিভাবে পুরস্কার জেতা যাবে?
১. আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে UC Browser ব্যবহার করতে হবে।
২. আপনাকে সর্বনিম্ন ১০ জন থেকে সর্বোচ্চ ৫০ জন ফ্রেন্ডকে ইউসি ব্রাউজার ব্যবহারের আমন্ত্রণ জানাতে হবে। এক্ষেত্রে যারা ইতিপূর্বে ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করেনি তাদের ফোনে ইউসি ব্রাউজার ইন্সটল করতে হবে। এরপর ইউসি ব্রাউজার ওপেন করে এই গেইম পেজে আসতে হবে। অংশগ্রহণকারী প্রতিজনের ইন্সটলেশন টার্গেট কিংবা প্রতি ইন্সটলে টাকার পরিমাণ আলাদা আলাদা ভাবে সিস্টেম কর্তৃক নির্ধারিত হবে।
৩ প্রতিজন আমন্ত্রণপ্রাপ্ত নতুন ব্যবহারকারীকে এই ক্যাম্পেইনের গেইম পেজে ফিরে আসতে হবে এবং ইনভাইটেশন কোড নির্দিষ্ট স্থানে প্রবেশ করাতে হবে।
৪ পুরস্কার পাবার জন্য আপনাকে অবশ্যই দ্রুততম গোল শেষ করা ২৮০ জনের মধ্যে থাকতে হবে। আপনি যদি দ্রুত গোল শেষকারী একজন হয়ে থাকেন তবে আপনার সাথে যোগাযোগের তথ্য নেয়ার জন্য একটি ফরম পূরণ করতে হবে। ২৮ মার্চ ২০১৭ এর মধ্যে এই ফরমে সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রবেশ করাতে হবে। একবার তথ্য প্রদাণের পর পুনরায় সে তথ্য সম্পাদনা করা যাবে না।
৫ যদি এই গেইমে আপনি কোনো অবৈধ পন্থা অবলম্বন করেন তবে আপনি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না। বিজয়ীরা তথ্য প্রদাণের সময় অবশ্যই এই নীতিমালা মেনে তথ্য প্রদাণ করবেন যে আপনার যথাযথ পুরস্কার পাঠানোর জন্য আপনার বিস্তারিত ইউসিওয়েব ভেন্ডর কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।
৬ আপনার প্রাপ্য পুরস্কার হিসেবে ৫০০০ টাকা বিকাশ আগামী ১৫ মে ২০১৭ এর মধ্যে পাঠানো হবে। এসময় পর্যন্ত আপনাকে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।
৫০০০ টাকা জেতার জন্য টিপসঃ
১. আপনার ইনভাইটেশন কোড :1035103 কোডটি কপি করে সর্বোচ্চ সংখ্যক বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন
২. আপনার বন্ধুদের UC Browser থেকে এই গেইম পেজে আসতে বলুন এবং ‘Enter Code’ অপশনে আপনার কোড প্রবেশ করাতে বলুন। সঠিক কোড প্রবেশ করালে আপনার ক্যাশবার সামনের দিকে অগ্রসর হবে।
৩. পর্যাপ্ত সংখ্যক বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানানোর পরে আপনি ৫০০০ টাকা পাবেন এবং এরপর টাকা পাঠানোর জন্য আপনার থেকে বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হবে।
মতামতঃ
১ এই পেইজের মতামত অপশন থেকে আপনি আপনার মতামত কিংবা প্রশ্ন আমাদের জানাতে পারেন।
১ এই পেইজের মতামত অপশন থেকে আপনি আপনার মতামত কিংবা প্রশ্ন আমাদের জানাতে পারেন।
২ এছাড়াও সরাসরি আমাদের ফেসবুক পেইজে যোগাযোগ করতে পারেন। ফেসবুক পেইজের ঠিকানা: Uc Facebook
তো টিউন টা শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন। UC Browser এর অফার মিস করবেন না। টিউনটি ভালো লাগলে টিউমেন্টে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
প্রথম বার ৪০০০ টাকা দেওার পর Uc Browser আবারো দিচ্ছে ৫০০০ টাকা বিকাস (মেগা টিউন)
প্রথম বার ৪০০০ টাকা দেওার পর Uc Browser আবারো দিচ্ছে ৫০০০ টাকা বিকাস (মেগা টিউন)
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে UC Browser দিচ্ছে ৫০০০ টাকা ফ্রিতে জিতে নেওয়ার সুযোগ।
এর আগের বার অনেক Uc Browser থেকে পুরস্কার পেয়েছিলেন ৪০০০ টাকা। আমি নিজেও পেয়েছি। তাই এইবারের টা মিস করবেন না আশা করি। তো এজন্য আপনার যা করতে হবে তা হল -
– সর্বশেষ ভার্সন এর Uc Browser লাগবে।
নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড/আপডেট করে নিন
এখান থেকে ডাউনলোড করুন > https://play.google.com/store/apps/details?id=com.UCMobile.intl
এর আগের বার অনেক Uc Browser থেকে পুরস্কার পেয়েছিলেন ৪০০০ টাকা। আমি নিজেও পেয়েছি। তাই এইবারের টা মিস করবেন না আশা করি। তো এজন্য আপনার যা করতে হবে তা হল -
– সর্বশেষ ভার্সন এর Uc Browser লাগবে।
নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড/আপডেট করে নিন
এখান থেকে ডাউনলোড করুন > https://play.google.com/store/apps/details?id=com.UCMobile.intl
– এখন UC Browser চালু করে। নিচের লিংকে যানঃ
http://rc.ucweb.com/bdpullnewer2017/index?uc_param_str=dsdnfrpfbivesscpgimibtbmnijblauputogpintnw&entry=btopbanner_browser#!/index
http://rc.ucweb.com/bdpullnewer2017/index?uc_param_str=dsdnfrpfbivesscpgimibtbmnijblauputogpintnw&entry=btopbanner_browser#!/index
– তারপর এই গেইম পেজে আসার পর ‘Enter Code’ অপশনে 1035103 কোডটি বসান।
1035103 এই কোডটি বসালে সাথে সাথে আপনার একাউন্টে কিছু টাকা যোগ হবে।
কোড বসানোর নিচের বক্সে আপনাকে আপনার নাম বসাতে হবে।
- আমার কোড সাবমিট করার পর নিচে আপনার কোড দেখতে পাবেন। ওইটা কপি করে ফেসবুকে শেয়ার করুন, আপনার বন্ধুদের ওই কোড টা বসাতে বলুন। কেও কোড বসালেই আপনার একাউণ্টে টাকা যোগ হতে থাকবে
- কিছু না বুঝলে আমাকে টিউমেন্ট করুন 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀
কোড বসানোর নিচের বক্সে আপনাকে আপনার নাম বসাতে হবে।
- আমার কোড সাবমিট করার পর নিচে আপনার কোড দেখতে পাবেন। ওইটা কপি করে ফেসবুকে শেয়ার করুন, আপনার বন্ধুদের ওই কোড টা বসাতে বলুন। কেও কোড বসালেই আপনার একাউণ্টে টাকা যোগ হতে থাকবে
- কিছু না বুঝলে আমাকে টিউমেন্ট করুন 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀
ফেসবুকে আমিঃ m.facebook.com/sakib4g
ট্রেনিং সেন্টার হতে ট্রেনিং করেও কেন অনেকে ফ্রিল্যান্সার হতে পারেনা
ট্রেনিং সেন্টার হতে ট্রেনিং করেও কেন অনেকে ফ্রিল্যান্সার হতে পারেনা
১) পরিশ্রম ছাড়াই ইনকাম মানষিকতা: খুব স্বপ্ন নিয়ে অনেক যুদ্ধ করে ট্রেনিংয়ে যুক্ত হচ্ছে। এরপরই যুদ্ধে জয়ী ভাব চলে আসে। ট্রেনিংয়ে ভর্তির চান্স পেয়েছি, মানেই ইনকাম নিশ্চিত হয়ে গেছে। আর পরিশ্রম, চেষ্টা করার দরকার নাই। এ ধরনের স্বল্পতে বিশ্বজয়ী মানসিকতার কারনে প্রচুর স্টুডেন্ট কোর্স শুরুর পর চেষ্টা, পরিশ্রম কমিয়ে ফেলে। আর ফলাফল হচ্ছে, তারা ব্যর্থ হয়।
২) ক্লাশ করবে, অ্যাসাইনমেন্ট দিবেনা: ১০০% নিশ্চিত থাকতে পারেন পরপর ৫টা ক্লাশে যারা অ্যাসাইনমেন্ট জমা না দিবে, তারা ক্লাশের প্রতি মনোযোগ হারিয়ে ফেলবে, একটা পযায়ে ক্লাশে আসা যাওয়াটা অনিয়মিত হয়ে পড়বে। তাই শুরু থেকেই ক্লাশ অ্যাসাইনমেন্টের ব্যাপারে কঠিন হতে হবে। নো কনসিডার। এ ব্যাপারে কনসিডার করলেই ব্যর্থ স্টুডেন্ট বের হবে।
৩) ট্রেনিংয়ের দোষ ধরা স্টুডেন্ট: কিছু স্টুডেন্ট পাবেন, যারা ৫টা ক্লাশ শুরু করার পর থেকেই ক্লাশের এটা পাইনি, ওটা পাইনি। ওইটা হলে আরো ভালো হতো, ট্রেইনারের এ দোষ, ট্রেইনারের সেই কোয়ালিটি নাই। এ টাইপ বলা ব্যক্তিরা নিশ্চিতভাবে ব্যর্থ হবে ধরে নিন। কিসের ঘাটতি সেটা তালাস না করে, কতটুকু পেয়েছি, সেটাই যথেষ্ট, বাকিটা পথ নিজে হেটেই বের করে নিবো, এ টাইপ ব্যক্তিদের সাফল্য নিশ্চিত থাকে। নেগেটিভ তালাশ করে, সেটা নিয়ে হা-হুতাশ করলে আসলে নিজেরই ক্ষতি। অবশ্য ট্রেনিংয়ের দোষ ধরার মানসিকতার জন্য ফেসবুকের কিছু সেলিব্রেটি দায়ি। তারা এ দোষ ধরার অভ্যাসটা ধীরে ধীরে সমাজে ভাইরাস হিসেবে ঢুকিয়ে দিয়েছে, যা নতুনদের সফলতার বিশাল বাধা হয়ে দাড়িয়েছে।
৪) কাজে নামবেনা, কিন্তু ইনকামের স্বপ্নঃ কিছু স্টুডেন্ট রয়েছে, যারা কাজে নামতে লাগাবে ২০দিন, ইনকাম চাইবে ২দিনে। কাজে নামতে দেরির জন্য হতাশ না হলেও ইনকাম ২দিনে না আসলে চরম বিরক্ত আর হতাশ হয়ে যাবে। কাজে না নামা এসব স্বপ্নধারীরা ব্যর্থ হবেই, এটা শিউর।
৫) ব্যর্থতার ভয়ে মাঠে না নামা স্টুডেন্ট: কাজে নেমে যদি ব্যর্থ হই, যদি কোন সমস্যা হয়, এ ধরনের ব্যক্তিরা সফল হবেনা, এটা নিশ্চিত থাকেন। কাজে নামতে হবে, ব্যর্থ হতে হবে, অনেক কিছু লস করতে হবে, তাতে ব্যর্থ হওয়ার পথগুলো নিজেই চেনা যায়, পথ চিনতে পারলে নিজের ভিতরেও চলার মত একটা সাহস তৈরি হয়। এরপরই সফলতার চেহারা দেখার সুযোগ হয়। কিন্তু ব্যর্থতার ভয়ে মাঠে না নামলে কখনই সফলতা দেখবেননা। কিছু স্টুডেন্ট দেখেছি ৩বছর ধরে ১২টার উপর কোর্স করেছে, কিন্তু এখন পযন্ত কিছুই করার চেষ্টাও শুরু করেনি। শুধু উনি শিখছেন আর শিখছেন। এধরনের ব্যক্তিকে স্টুডেন্ট হিসেবে বাছাই না করাটাই শ্রেয়। কাজ শিখার পর বাকিটা মাঠে নেমে রাস্তা চিনে নিতে হয়, তাহলেই সফলতার মুখ দেখতে পাবেন।
৬) অজুহাত দা্ঁড় করানো স্টুডেন্টঃ বাসাতে মেহমান, মা অসুস্থ, রাস্তাতে জ্যাম, বিদ্যুৎ ছিলোনা, ইন্টারনেটে সমস্যা, ক্লাশ ছিলো, অফিসে ব্যস্ততা ছিলো, এ ধরনের সমস্যাধারী ব্যক্তিদের স্টুডেন্ট হিসেবে বাছাই করলে পরে ট্রেইনারকে বদনামের ভাগীদার হতে হয়। ট্রেনিং দিয়ে যেহেতু লাইফ পরিবর্তন করার স্বপ্ন নিয়ে স্টুডেন্ট আছে, সেহেতু সর্বোচ্চ সেক্রিফাইস করা স্টুডেন্ট এবং যে এ ট্রেনিংটাকে সবচাইতে প্রায়রিটি দিয়ে গ্রহন করতে পারে, সেই ধরনের স্টুডেন্টদের নিয়েই একজন ট্রেইনার ভালো স্বপ্ন দেখতে পারে। না হলে যত মেধাবী স্টুডেন্ট হোক, কখনওই সফল হবেনা।
৭) নিজেকে বেশি জ্ঞানী মনে করা স্টুডেন্টঃ কোন ব্যাচে যদি এমন স্টুডেন্ট পান, যে নিজে অনেক বেশি জানে, নিজে অনেক জ্ঞানী, ট্রেইনার কিছুই জানেনা, ট্রেইনারের ট্রেনিং স্টাইল ভালোনা, এটাইপ বক্তব্য প্রদান করে, এ টাইপ একটা স্টুডেন্টই ব্যাচ ধ্বংসের কারন হয়ে দাড়ায়। পুরো ব্যাচের স্বার্থে এ ধরনের স্টুডেন্ট একজন পেলে তাকে স্টুডেন্ট না বানানোই ভালো। না হলে ক্লাশ সারাক্ষণ ট্রেইনারকে জ্ঞান দেওয়ার এবং অন্য স্টুডেন্টদেরকেও ট্রেইনারের বিপক্ষে কনফিডেন্ট লেভেল নষ্ট করে দিবো। একটা ভাইরাস ক্লাশে না রাখাই বেটার
অনেকেই ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হয়। এতটাকা খরচ করে এবং সময় নষ্ট করে ট্রেনিং সেন্টারে যাওয়ার পরও সফল হতে পারেনা। তখন স্বপ্ন ভঙ্গ হয়। আমার বহুদিনের অভিঙ্গতার আলোকে এ ব্যর্থতার কারনগুলো খুজে বের করার চেষ্টা করেছি। এ কারণগুলো নিজের মধ্যে থাকলে সেগুলোকে দূর করে তারপর ট্রেনিং করতে গেলে সফলতার সম্ভাবনা আরও বাড়বে।
১) পরিশ্রম ছাড়াই ইনকাম মানষিকতা: খুব স্বপ্ন নিয়ে অনেক যুদ্ধ করে ট্রেনিংয়ে যুক্ত হচ্ছে। এরপরই যুদ্ধে জয়ী ভাব চলে আসে। ট্রেনিংয়ে ভর্তির চান্স পেয়েছি, মানেই ইনকাম নিশ্চিত হয়ে গেছে। আর পরিশ্রম, চেষ্টা করার দরকার নাই। এ ধরনের স্বল্পতে বিশ্বজয়ী মানসিকতার কারনে প্রচুর স্টুডেন্ট কোর্স শুরুর পর চেষ্টা, পরিশ্রম কমিয়ে ফেলে। আর ফলাফল হচ্ছে, তারা ব্যর্থ হয়।
২) ক্লাশ করবে, অ্যাসাইনমেন্ট দিবেনা: ১০০% নিশ্চিত থাকতে পারেন পরপর ৫টা ক্লাশে যারা অ্যাসাইনমেন্ট জমা না দিবে, তারা ক্লাশের প্রতি মনোযোগ হারিয়ে ফেলবে, একটা পযায়ে ক্লাশে আসা যাওয়াটা অনিয়মিত হয়ে পড়বে। তাই শুরু থেকেই ক্লাশ অ্যাসাইনমেন্টের ব্যাপারে কঠিন হতে হবে। নো কনসিডার। এ ব্যাপারে কনসিডার করলেই ব্যর্থ স্টুডেন্ট বের হবে।
৩) ট্রেনিংয়ের দোষ ধরা স্টুডেন্ট: কিছু স্টুডেন্ট পাবেন, যারা ৫টা ক্লাশ শুরু করার পর থেকেই ক্লাশের এটা পাইনি, ওটা পাইনি। ওইটা হলে আরো ভালো হতো, ট্রেইনারের এ দোষ, ট্রেইনারের সেই কোয়ালিটি নাই। এ টাইপ বলা ব্যক্তিরা নিশ্চিতভাবে ব্যর্থ হবে ধরে নিন। কিসের ঘাটতি সেটা তালাস না করে, কতটুকু পেয়েছি, সেটাই যথেষ্ট, বাকিটা পথ নিজে হেটেই বের করে নিবো, এ টাইপ ব্যক্তিদের সাফল্য নিশ্চিত থাকে। নেগেটিভ তালাশ করে, সেটা নিয়ে হা-হুতাশ করলে আসলে নিজেরই ক্ষতি। অবশ্য ট্রেনিংয়ের দোষ ধরার মানসিকতার জন্য ফেসবুকের কিছু সেলিব্রেটি দায়ি। তারা এ দোষ ধরার অভ্যাসটা ধীরে ধীরে সমাজে ভাইরাস হিসেবে ঢুকিয়ে দিয়েছে, যা নতুনদের সফলতার বিশাল বাধা হয়ে দাড়িয়েছে।
৪) কাজে নামবেনা, কিন্তু ইনকামের স্বপ্নঃ কিছু স্টুডেন্ট রয়েছে, যারা কাজে নামতে লাগাবে ২০দিন, ইনকাম চাইবে ২দিনে। কাজে নামতে দেরির জন্য হতাশ না হলেও ইনকাম ২দিনে না আসলে চরম বিরক্ত আর হতাশ হয়ে যাবে। কাজে না নামা এসব স্বপ্নধারীরা ব্যর্থ হবেই, এটা শিউর।
৫) ব্যর্থতার ভয়ে মাঠে না নামা স্টুডেন্ট: কাজে নেমে যদি ব্যর্থ হই, যদি কোন সমস্যা হয়, এ ধরনের ব্যক্তিরা সফল হবেনা, এটা নিশ্চিত থাকেন। কাজে নামতে হবে, ব্যর্থ হতে হবে, অনেক কিছু লস করতে হবে, তাতে ব্যর্থ হওয়ার পথগুলো নিজেই চেনা যায়, পথ চিনতে পারলে নিজের ভিতরেও চলার মত একটা সাহস তৈরি হয়। এরপরই সফলতার চেহারা দেখার সুযোগ হয়। কিন্তু ব্যর্থতার ভয়ে মাঠে না নামলে কখনই সফলতা দেখবেননা। কিছু স্টুডেন্ট দেখেছি ৩বছর ধরে ১২টার উপর কোর্স করেছে, কিন্তু এখন পযন্ত কিছুই করার চেষ্টাও শুরু করেনি। শুধু উনি শিখছেন আর শিখছেন। এধরনের ব্যক্তিকে স্টুডেন্ট হিসেবে বাছাই না করাটাই শ্রেয়। কাজ শিখার পর বাকিটা মাঠে নেমে রাস্তা চিনে নিতে হয়, তাহলেই সফলতার মুখ দেখতে পাবেন।
৬) অজুহাত দা্ঁড় করানো স্টুডেন্টঃ বাসাতে মেহমান, মা অসুস্থ, রাস্তাতে জ্যাম, বিদ্যুৎ ছিলোনা, ইন্টারনেটে সমস্যা, ক্লাশ ছিলো, অফিসে ব্যস্ততা ছিলো, এ ধরনের সমস্যাধারী ব্যক্তিদের স্টুডেন্ট হিসেবে বাছাই করলে পরে ট্রেইনারকে বদনামের ভাগীদার হতে হয়। ট্রেনিং দিয়ে যেহেতু লাইফ পরিবর্তন করার স্বপ্ন নিয়ে স্টুডেন্ট আছে, সেহেতু সর্বোচ্চ সেক্রিফাইস করা স্টুডেন্ট এবং যে এ ট্রেনিংটাকে সবচাইতে প্রায়রিটি দিয়ে গ্রহন করতে পারে, সেই ধরনের স্টুডেন্টদের নিয়েই একজন ট্রেইনার ভালো স্বপ্ন দেখতে পারে। না হলে যত মেধাবী স্টুডেন্ট হোক, কখনওই সফল হবেনা।
৭) নিজেকে বেশি জ্ঞানী মনে করা স্টুডেন্টঃ কোন ব্যাচে যদি এমন স্টুডেন্ট পান, যে নিজে অনেক বেশি জানে, নিজে অনেক জ্ঞানী, ট্রেইনার কিছুই জানেনা, ট্রেইনারের ট্রেনিং স্টাইল ভালোনা, এটাইপ বক্তব্য প্রদান করে, এ টাইপ একটা স্টুডেন্টই ব্যাচ ধ্বংসের কারন হয়ে দাড়ায়। পুরো ব্যাচের স্বার্থে এ ধরনের স্টুডেন্ট একজন পেলে তাকে স্টুডেন্ট না বানানোই ভালো। না হলে ক্লাশ সারাক্ষণ ট্রেইনারকে জ্ঞান দেওয়ার এবং অন্য স্টুডেন্টদেরকেও ট্রেইনারের বিপক্ষে কনফিডেন্ট লেভেল নষ্ট করে দিবো। একটা ভাইরাস ক্লাশে না রাখাই বেটার
Thursday, March 23
ফাইভাবে প্রচুর কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে
ফাইভারে কাজ করতে হলে আপনাকে যা যা শিখতে হবে,
যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, লোগো ডিজাইন, আরো অনেক কিছু । এখন আপনাকে পছন্দ করতে হবে আপনি কি কাজ করতে চান। ফাইভার এখন মোস্ট পপুলার ফ্রিলান্সার সাইট। এখানে প্রচুর সম্ভাবনা আছে ইনকাম এর। ভাল করে কাজ শিখুন ভাল টাকা ইনকাম করুন । তাহলে আর দেরি কেনো এগিয় চলুন
যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, লোগো ডিজাইন, আরো অনেক কিছু । এখন আপনাকে পছন্দ করতে হবে আপনি কি কাজ করতে চান। ফাইভার এখন মোস্ট পপুলার ফ্রিলান্সার সাইট। এখানে প্রচুর সম্ভাবনা আছে ইনকাম এর। ভাল করে কাজ শিখুন ভাল টাকা ইনকাম করুন । তাহলে আর দেরি কেনো এগিয় চলুন
Professional WordPress Expert And Email Marketer Bangla tutorial
I'm professional WordPress expert and Email Marketer. I have more than 3 years of experience in WordPress and Email Marketing. I can Install, Fix, Move, Clone, Migrate Customize WordPress Sites. and Email Template, Email Signature, MailChimp, IContact, Getresponse etc.
Subscribe to:
Posts (Atom)
I will email signature, HTML email signature clickable signature outloo mac mail signature
I will email signature, HTML email signature clickable signature An EMAIL SIGNATURE is a block of text placed at the bottom of an e-mai...
-
Leaving a lasting impression is hard. Doing it at the end of an email is even harder. That’s probably...
-
I will create html email signature outlook signatu re mail signature Hi There, Having a professional signature design on your emails is mu...
-
I will email signature, HTML email signature clickable signature An EMAIL SIGNATURE is a block of text placed at the bottom of an e-mai...